Kaberi Gayen

  • Academic
  • Researcher
  • Writer

Kaberi Gayen

  • Academic
  • Researcher
  • Writer

Kaberi Gayen is a Bengali academic, author, and social activist known for her outspoken views on the oppression of minorities and gender inequality in Bangladesh.

Wikipedia

Slide Of Rhine, Dnieper, Oder, Kaberi

My thoughts right now...

  • 25th June, 2022
  • Teacher Opression
শিক্ষক লাঞ্ছনার খবর প্রথম শুনেছিলাম ২০১৩ সালে পাবনার সাঁথিয়ার বনগ্রামে (না কি নবগ্রাম?)। কোন এক দশম শ্রেণীর ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিলো সে কোরান অবমাননা করেছে। ফলে গোটা গ্রামের সম্পন্ন কিংবা গরীব সকল হিন্দু বাড়িতে আক্রমণ চালানো হয়েছিল। কালী পূজার রাতে মন্দির তছনছ করা হয়েছিলো, বিগ্রহ লাঞ্ছিত করা হয়েছিল। বাজারের সকল হিন্দুর দোকানে হামলা চালানো হয়েছিলো। আমরা ঢাকা থেকে যে প্রতিনিধি দল গিয়েছিলাম, গিয়ে শুনলাম সেই ছাত্রের 'অপরাধ'-এর জের ধরে স্থানীয় কলেজের অধ্যক্ষকে তারই প্রাক্তন ছাত্রের নেতৃত্বে একদল সরকারী দলের লোকজন গিয়ে সারা দিন রোদের মধ্যে কলেজ মাঠে দুই হাতে ইট দিয়ে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। অজুহাত দিয়েছিলো সেই ছাত্রনেতা অধ্যক্ষকে দেখা করতে হুকুম দিয়েছিল কথিত ধর্ম অবমাননার বিষয়ে আলোচনার জন্য কিন্তু তিনি কলেজ ছেড়ে তখন যেতে না পারলেও কলেজশেষে দেখা করবেন জানিয়েছিলেন। সেই কারনে তার প্রাক্তন ছাত্র, বিশিষ্ট যুবনেতা গিয়ে তাকে এই শাস্তি দিয়েছিল। তিনি সেই শাস্তি নিয়েছেন। সবাই দেখেছে। সেই প্রথম আমি এমন ঘটনার কথা শুনি।
 
এরপর অনেক ঘটনার ভেতর দিয়ে আমরা গেছি। শ্যামলকান্তি স্যারকে কান ধরে ওঠবস করানো হয়েছিলো। স্থানীয় সংসদ সদস্য শিক্ষার্থীদের সামনে শ্যামলকান্তি স্যারকে চড় মেরেছিলেন। শ্যামলকান্তি স্যারকে হাজতে নেয়া হয়েছিলো। আমরা দল বেঁধে সামাজিক মাধ্যমে নিজেদের কান ধরার ছবি দিয়েছিলাম। শ্যামল কান্তি জেল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন এক পর্যায়ে। কিন্তু সেই সাংসদের কোন বিচার হয়নি। যেসব শিক্ষার্থী-শিক্ষক এই কাজের সাথে জড়িত ছিলেন, তাদের কোন বিচার হয়নি। ঘটনার সূত্রপাত ঘটিয়েছে যাদেরকে আমরা 'কোমলমতি' শিক্ষার্থী বলি, তারাই।
হৃদয় চন্দ্র মন্ডলের ঘটনার ক্ষত তো এখনো শুকায় নি। বিজ্ঞান পড়ানোর অপরাধে তাকে মারা হয়েছে। সেই মারধরে নেতৃত্ব দিয়েছে তারই শিক্ষার্থীরা। তাকে না জানিয়ে তার বক্তব্য রেকর্ড করেছে তাকে শাস্তি দেবার জন্য। স্যারকে জেলে নেয়া হয়েছে। আমরা শাহবাগে দাঁড়িয়েছি। শিক্ষক থেকে তিনি করুণার পাত্রে পরিণত হয়েছেন মূহুর্তেই। তিনি ছাড়া পেয়েছেন শেষতক। কিন্তু যাদের উস্কানিতে এই ঘটনা ঘটেছে, কিংবা যেসব শিক্ষার্থী এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের কিছুই হয়নি।
 
হৃদয় কান্তির ঘটনার সময়েই আরেক নারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছড়ানো হয়েছিলো তিনি ছাত্রীরা বোরকা পরে এসেছে বলে তাদের পিটিয়েছেন। পরে শিক্ষার্থীদের ভিডিও সাক্ষাৎকার থেকে জানা গেলো তিনি স্কুল ড্রেস না পরার জন্য শিক্ষার্থীদের বকাঝকা দিয়েছেন, কিন্তু তার সাথে বোরকা পরার কোন সম্পর্ক ছিলো না, ছিল না মারধরের কোন ঘটনা। এই ঘটনা এবং রটনার সাথে সম্পর্কিত কারোরই বিচার হয়নি।
 
মাত্রই পড়ছিলাম গতকাল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক উন্মেষ রায় এবং আরো দু'জন শিক্ষককে শাস্তির দাবি তুলেছে শিক্ষার্থীদের একটি দরখাস্ত। আমি পড়ে দেখলাম তাদের দোষ- ফেসবুক স্ট্যাটাস। তারা কী অপরাধ করেছেন তাদের স্ট্যাটাস পড়ে বোঝা গেলো না, ধর্ম অবমাননাকর কী বক্তব্য তারা দিয়েছেন, স্ট্যাটাস পড়ে আমি অন্তত বুঝিনি। জানি না, তাদের ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে। আগাম অসহায়ত্ব জানিয়ে রাখলাম তাদের ভবিষ্যতের প্রতি।
 
আজ দেখলাম কলেজ শিক্ষক স্বপন কুমার বিশ্বাসের গলায় জুতার মালা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সামনে। কারন তার কাছে এক শিক্ষার্থীর ফেসবুক পোস্টে নূপুর শর্মাকে সমর্থনের অভিযোগ নিয়ে এক দল মানুষ তার ঘরে ঢুকে সেই শিক্ষার্থীকে বহিস্কার ও শাস্তির দাবি জানালে তিনি পুলিশে ফোন দিয়েছিলেন। পুলিশের পাশে দাঁড়ানো আরো কত মানুষ ! কেউ চোরাগোপ্তা পথে তাঁকে মারেনি, সবার সামনে তাকে জুতার মালা পরিয়েছে। জুতার মালা গলায় দেয়া এই শিক্ষকের কোন অপরাধ ছাড়াই দুই হাত দিয়ে ক্ষমা চাওয়ার যে ছবি ভাইরাল হয়েছে, এটাই আমার দেশ এবং দেশের ভবিষ্যত। যেখানে অন্ধ শক্তির কাছে শিক্ষকরা হেরে গেছেন। অপদস্থ হয়ে না করা অপরাধে ক্ষমা চাইছেন। কোন বিচার হবে এই অবমাননার? প্রশ্নই ওঠে না।
 
এই দেশে কথায় কথায় মারা যায় শিক্ষকদের। গলায় জুতার মালা তুলে দেয়া যায়। ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের সামনে তাদের কান ধরে ওঠবস করানো যায়। তাদের জেলে পোরা যায়। শুধু বলতে হবে ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিয়েছেন তিনি। তাকে খুন করলেও সেটা দোষের হবে না আর। অথচ ধর্ষনকারী, খুনি, কোটি টাকা লোপাটকারীদের জনগন ঘেরাও করেছে, এমন একটি নজিরও নেই এই দেশে।
এসবই করানো হয় 'কোমলমতি' শিক্ষার্থীদের দিয়ে। দুর্ভাগ্যক্রমে যেসব ঘটনার কথা বললাম, সেইসব ঘটনার শিক্ষকেরা এই দেশের সনাতনধর্মাবলম্বী নাগরিক। এই নাগরিকদের সংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে দেশ থেকে। দশ বছর কুড়ি বছর পরে এই ধর্মীয় পরিচয়ধারীদের সংখ্যা খুব বেশি থাকবে না এই দেশে। ফলে এই ধর্মীয় পরিচয়ধারী অনেক শিক্ষক থাকবেন না শিক্ষায়তনে। কিন্তু এইসব 'কোমলমতি' শিক্ষার্থীদের হাতে ন্যস্ত থাকবে তখন দেশের ভার। কেমন হবে সেই দেশ?
 
রাষ্ট্র কি কিছু ভাববে? দেশের প্রগতিশীল এবং সজ্জন সকলে কিছু কি করবেন? বলবেন? এগিয়ে আসবেন এই অন্ধকার ভবিষ্যত থেকে রক্ষা করতে?
আগামীকাল আমার এক জায়গায় পড়াতে যাবার কথা বাংলাদেশের গণমাধ্যম নিয়ে। বিকেলে ছায়ানটে যাবার কথা শ্রদ্ধেয় কামাল লোহানীর স্মরণসভায়। এক পত্রিকার প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে একটা লেখা আজ রাতেই লিখে কাল সকালের মধ্যে জমা দেবার কথা। আমি এসব কাজের কোন অর্থ খুঁজে পাচ্ছি না। আমার কোন কথার কোন ক্লিপ দিয়ে কে আমার জন্য জুতার মালা নিয়ে অপেক্ষা করছে কোথায়, আমি জানি না। আমি এদেশে শিক্ষকতা পেশা নিয়ে উদবিগ্ন। আমি দেশের ভবিষ্যত নেতৃত্ব নিয়ে উদবিগ্ন।
 
পদ্মাসেতুর উপরে ঝলমল করা হাজার আলোও এই অনিবার্য অন্ধকার ভবিষ্যতকে রক্ষা করতে পারবে বলে আমার মনে হয় না। আমি ঘটনার বিচার দাবি করি না তোতাপাখির মত আর। আমরা কি একটু ভাববোও না?

I would have girls
regard themselves
not as adjectives
but as nouns.

- Kaberi Gayen

Kaberi Gayen is a Bengali academic, author, and social activist known for her outspoken views on the oppression of minorities and gender inequality in Bangladesh. She is a professor of the Department of Mass Communication and Journalism at the University of Dhaka, as well as a visiting lecturer at Edinburgh Napier University, United Kingdom

Featured Posts

Everything I say and believe is the accumulation of my childhood upbringing, my academic learnings, my vast experience gained from traversing the lands, and most importantly, my unhinged stand against injustice.

30 mins read

কোন সই নাই কা। বাড়ির বউ-ছেল্যার আবার সই থাকবে ক্যানরে ব্যাটা ? আমরা ওই রকম মাইয়্যা-ছেল্যা না। আমরা স্বামীর সাথে কথা ব্যুলি, তার বাদে শাউড়ি আছে, জাল আছে। কাম কুর‌্যাই দিশা নাই আবার প্যাটের কথা, না না বেটি আমরা তেমুন মাইয়্যা-ছেল্যা না। আমাগের ইজ্জত আছে।

30 mins read

-ছোয়ালডার না-ম ছেলো, না–ম ছেলো, হ হ মনে পড়িছে, রশীদ। রশীদ যিদিন আর না পাইরা চিঁচায় সবাইরি ক’লো, মানে জানালো আর কি, সেই দিনই কলেজ রো-র সবাই জানতি পারলো, মল্লিকা আসলে ডাকিন ছেলো। কানাঘুঁষা অবিশ্যি সব সোমায়ই হতো, এক্কারে সবাইর মুহি মুহি তয় ঠিক বুইঝা উঠতি পারতো না, মাগিডা ডাকিন ছেলো না বেবুস্যে ছেলো। আসলে…

ছোড়দিরে দেখলি না রে, এই দৃশ্য দেখলি না। মা’র সাদা ধবধইবা পা দুইটাও কালো হইয়া গেলো আগুনে, পুইড়া কয়লা হইলো, আমি এই দৃশ্য আর দেখতে পারলাম না রে। বোকা মা-টা মইরাই গেলো…

Academic

These are the collection of my research on health communication, social network analysis, liberation war, representation, gender, and media.

Over the next 25 years, the UK’s workforce is projected to significantly age. However, Disney et al (1997) observed that half of men and one third of women of aged over-50 leave work before state pension age in the UK and the literature suggests that, even in relatively buoyant local labour markets, older workers are at a disadvantage due to factors such as qualifications, job search strategies and perceived age discrimination (McQuaid and Lindsay 2002, 2005).

Many European countries are facing a future of an ageing society. This has arisen from a prolonged period of low fertility. To provide support for the elderly reliance is often placed on support from younger relatives and from friends. To understand more about how these support mechanisms work in the 21st Century the British Household Panel Survey which is an annual survey of around 5,500 households was used.

What needs to be uttered, must be uttered in time. Relevant movements, the upheavals, and the current affairs are analyzed through the lens of my opinions. The spirit is to write down the kaleidoscopic experience of my time to bring about different perspective about our living time.

6 mins read

প্রত্যেক সমাজেই কিছু কিছু বিষয় থাকে, যেগুলো বিতর্কিত করতে নেই। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার, নিরাপদে ঘরে ফেরার অধিকার, ন্যায়বিচার পাবার অধিকার– এসব নিয়ে বিতর্ক চলে না। এসব নিয়ে রাজনীতি করা অমানবিক। নারায়ণগঞ্জে ত্বকী হত্যার বিচার না হওয়া, কবি ও আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাত মৃতদেহ শীতলক্ষ্যায় ভেসে ওঠা অথচ এসব হত্যাকাণ্ডের সুরাহা না হওয়া– এগুলো হল বিচারহীন, জবাবদিহিতাহীন রাষ্ট্রের চূড়ান্ত প্রকাশ।

5 mins read

কোন ঘটনার অপ্রধান দ্বন্দ্বকে প্রধান দ্বন্দ্বে পরিণত করার যে রাজনীতি সেই বিন্দুতে এসে এসব প্রতিবেদন আসলে কালো সাংবাদিকতার অন্তর্গত হয়ে যায়। কালো সাংবাদিকতার অন্তর্গত হয়ে যায় মেঘ-কে নিজেদের রিপোর্ট জমকালো করার উপায় এবং উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করাটা, তার শারীরিক-মানসিক নিরাপত্তার কথা একবারও চিন্তা না করাটা।

7 mins read

জানা কথা যে এই হত্যাকাণ্ডের অন্তহীন তদন্ত শুরু হবে এবং এই নির্বিবাদী শিক্ষকের হত্যাকাণ্ডকে হয় ব্যক্তিগত কারণে বলে চালিয়ে দেওয়া হবে অথবা ধামাচাপা পড়বে। ফের রক্তাক্ত পড়ে থাকতে দেখব অন্য কোনো শিক্ষক, লেখক বা শিল্পীকে। অব্যাহত খুন দেখতে দেখতে এসব হত্যাকাণ্ড আমাদের আর আলোড়িত করে না।

5 mins read

জানা কথা যে এই হত্যাকাণ্ডের অন্তহীন তদন্ত শুরু হবে এবং এই নির্বিবাদী শিক্ষকের হত্যাকাণ্ডকে হয় ব্যক্তিগত কারণে বলে চালিয়ে দেওয়া হবে অথবা ধামাচাপা পড়বে। ফের রক্তাক্ত পড়ে থাকতে দেখব অন্য কোনো শিক্ষক, লেখক বা শিল্পীকে। অব্যাহত খুন দেখতে দেখতে এসব হত্যাকাণ্ড আমাদের আর আলোড়িত করে না।

5 mins read

জানা কথা যে এই হত্যাকাণ্ডের অন্তহীন তদন্ত শুরু হবে এবং এই নির্বিবাদী শিক্ষকের হত্যাকাণ্ডকে হয় ব্যক্তিগত কারণে বলে চালিয়ে দেওয়া হবে অথবা ধামাচাপা পড়বে। ফের রক্তাক্ত পড়ে থাকতে দেখব অন্য কোনো শিক্ষক, লেখক বা শিল্পীকে। অব্যাহত খুন দেখতে দেখতে এসব হত্যাকাণ্ড আমাদের আর আলোড়িত করে না।

Abstraction is the language of heart, blended with aches of time. Seldom, I felt the gruesome juncture of my time and context needs a form to hold the formless, hence the stream, of the unsaid through the said.

5 mins read

এমন নয় যে আমার কিছু হয়েছে;
কথা দিয়ে রাখতে পারিনি, এমন কিছু কিছু
না পারা তো হামেশাই থাকে আমাদের জীবনে,
সে’সব বাদে নতুন কোন অঘটন নেই আপাতত।
আজ বাতাসে রোদের গন্ধ ছিলো
আর রোদে ছিলো বাতাসের তেজ।

3 mins read

অবিরাম নির্লিপ্ত জীবনে, বিশেষত রাতে,
কোন কোন রাতে, ল্যাপটপ-ফেসবুক-টুইটার
জীবনে, ইউটিউবে ছেলে বিক্রম সিং কিংবা বাবা
মোহন সিং আগলে রাখেন তাঁদের দরাজ বিষন্ন গলায়;
জীবনকে পথে নামা বিষন্ন মেয়ে বানিয়ে মোহন সিং গাইছেন
আজ রাতেও, ‘ভুলে গেছি কবে থেকে আসছি তোমায় চেয়ে’।

সকাল হয়ে আসছে
আজানের ভোরে অভ্যাসবসে উঠে বসবেন সুনীল বর্মণ
বউ শেফালি বর্মণও উঠবেন।
দাওয়ার কোণায় গুজে রাখা জালের
ঘুনির জন্য হাত বাড়াবেন এখন সুনীল
আর শেফালি বাড়াবেন হাত জল দিয়ে ঢেকে রাখা…

4 mins read

সৃজন করিলো যে
আপন মনের রঙ-রুপে,
সেই ভাসাইলো রে সেই ডুবাইলো,
কেউ কাটিলে, ভাঙ্গিলেই বা কী আসে যায়!
আসছে আশ্বিনে নয়তো ফাল্গুনে কিংবা বর্ষায়
সে ফের করিবে সৃজন।

Travel tales

While roaming around the world, I collected stories in visual forms. Assorted the interesting ones here.

এই নদীর পাড়েই একদিন ‘দাস’দের নামানো হত দূর আফ্রিকা থেকে এনে। এই নদীকে ঘিরেই পল রবসন গেয়েছিলেন, ওল ম্যান রিভার’, সেই পাড়ে এখন পর্যটন। বাষ্পীয় জাহাজে চড়ে আমরা দাসদের শ্রমে গড়ে ওঠা শহর দেখতে দেখতে দাসদের ইতিহাস শুনি, ছবি তুলি। আর বলি, কী সুন্দর!

PROSE & FICTION

Here comes the other side of my creative self. Once upon a time I crafted a few stories and gathered most of them right here.

30 mins read

কোন সই নাই কা। বাড়ির বউ-ছেল্যার আবার সই থাকবে ক্যানরে ব্যাটা ? আমরা ওই রকম মাইয়্যা-ছেল্যা না। আমরা স্বামীর সাথে কথা ব্যুলি, তার বাদে শাউড়ি আছে, জাল আছে। কাম কুর‌্যাই দিশা নাই আবার প্যাটের কথা, না না বেটি আমরা তেমুন মাইয়্যা-ছেল্যা না। আমাগের ইজ্জত আছে।

30 mins read

-ছোয়ালডার না-ম ছেলো, না–ম ছেলো, হ হ মনে পড়িছে, রশীদ। রশীদ যিদিন আর না পাইরা চিঁচায় সবাইরি ক’লো, মানে জানালো আর কি, সেই দিনই কলেজ রো-র সবাই জানতি পারলো, মল্লিকা আসলে ডাকিন ছেলো। কানাঘুঁষা অবিশ্যি সব সোমায়ই হতো, এক্কারে সবাইর মুহি মুহি তয় ঠিক বুইঝা উঠতি পারতো না, মাগিডা ডাকিন ছেলো না বেবুস্যে ছেলো। আসলে…

ছোড়দিরে দেখলি না রে, এই দৃশ্য দেখলি না। মা’র সাদা ধবধইবা পা দুইটাও কালো হইয়া গেলো আগুনে, পুইড়া কয়লা হইলো, আমি এই দৃশ্য আর দেখতে পারলাম না রে। বোকা মা-টা মইরাই গেলো…

10 mins read

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মায়ের সুর করে পড়া লক্ষীর পাঁচালী আর মঙ্গলবার সকালে মঙ্গল চণ্ডীর ব্রত-কথা চাল-কলা-নারকেলের প্রসাদের জন্যেও বটে আবার ধূপ-চন্দনের অলৌকিক আবহে মায়ের গলায় পড়া কাহিনীর জন্যও বটে বড় আকর্ষণের বিষয় ছিলো শৈশবে…

আর সেবার বসন্তের মাঝামাঝিতেই সেই তীব্র গরমে আমের গুটিগুলো পুষ্ট হতে পারেনি তেমন। কতক ঝরে পড়েছিল কাজলা, বিনোদপুর, মেহেরচণ্ডী, শিরোইল আর বালিয়াপুকুরের ধুলোওড়া বালি-বালি মাটির উপরে, কতক গাছে গাছে ঝলসে গিয়েছিল…

Got something to say?

    Follow the chariot
    of thoughts.

    Since I write sporadically and publish them here and there (sometimes only in here…), please subscribe to get updates!

      In Progress

      TBA

      Voluptas sed necessitatibus repellendus molestiae molestiae tenetur necessitatibus molestiae et aliquid occaecati et aperiam in soluta rem et ducimus deserunt atque quo repellendus consequatur nemo ratione voluptatem omnis omnis earum in explicabo porro quibusdam rerum sit aliquam ex quia necessitatibus consequatur cupiditate quo voluptas iure id ut reprehenderit amet quod quo qui non eius repudiandae omnis animi voluptates quis nobis saepe et ad consequuntur tenetur molestiae blanditiis nisi quae iste ipsa rerum hic quas.

      error: Content is protected.