Kaberi Gayen

  • Academic
  • Researcher
  • Writer

Kaberi Gayen

  • Academic
  • Researcher
  • Writer

Kaberi Gayen is a Bengali academic, author, and social activist known for her outspoken views on the oppression of minorities and gender inequality in Bangladesh.

Wikipedia

তিনি ‘টক-শো’তে!

6 mins read

বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ। অপাপবিদ্ধ মেধাবী স্বাপ্নিক কিশোর ত্বকী হত্যার সময় থেকে কিংবা তারও আগে থেকে বারে বারেই নানা অভিযোগের আঙুল উঠছে যার বা যার প্রভাব-বলয়ের দিকে এবং সবশেষে শীতলক্ষ্যায় ভেসে ওঠা সাত মৃতদেহ নিয়ে যখন জীবন ও জনপদ তোলপাড় এবং আঙুল উঠছে একই ব্যক্তির প্রভাব-বলয়ের সংশ্লিষ্টতার দিকে, ফলে যার অন্ততপক্ষে জিজ্ঞাসাবাদে থাকবার কথা, তাকেই প্রায় সবগুলো টেলিভিশন চ্যানেলের ‘টক-শো’তে দেখা গেল।

রীতিমতো প্রতিযোগিতা নানা চ্যানেলের। এক চ্যানেলে শেষ হলে অন্য চ্যানেলে। ফেসবুকে বন্ধু তালিকায় থাকার জন্য দেখতে পাই সে সব ‘টক-শো’র উপস্থাপকরা আগাম বিজ্ঞাপন দিয়েছেন তাদের স্ট্যাটাসে একদিন কিংবা একবেলা আগে থেকেই যে, সেই প্রভাবশালী ব্যক্তি কখন থাকবেন ‘টক-শো’তে। টেলিভিশন চ্যানেলগুলো তার সাক্ষাৎকার উপস্থাপন করেছে যথাসম্ভব আকর্ষণীয় মোড়কে, অথচ যে উত্তেজনা থাকবার কথা, সেই উত্তেজনা তৈরির মতো কোনো ধার ছিল না সঞ্চালকদের পক্ষ থেকে। বরং প্রায়শই একক বক্তার নিজেকে সাফ-সুতরো প্রমাণের স্পেস হিসেবে ব্যবহারের আলামত দেখা গেছে এসব ‘টক-শো’তে।

দুর্মুখেরা অনেক কিছুই বলছেন। আমি সে সব গুজব হিসেবেই দেখি। সত্য-মিথ্যা-গুজব একাকার হয়ে গেছে যে সময়ে, সেই সময়ে আরও একটি গুজবের যোগ হিসেবেই এই রটনা দেখে স্বস্তি পেতে চাই, ভরসা রাখতে চাই গণমাধ্যমে।

তবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর ‘টক-শো’তে নারায়ণগঞ্জের অনেক দুঃখের হোতা হিসেবে যার বা যার প্রভাব-বলয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর বরাবরের, সেই শামীম ওসমানকেই ‘নায়ক’ হিসেবে উপস্থাপনের সচেতন বা অ-সচেতন চেষ্টার প্রক্রিয়াটি চোখ এড়ায় না। আমার এ লেখায় তাই অনুযোগটি গণমাধ্যমের প্রতি।

‘নায়ক’ হিসেবে উপস্থাপনের কথা বলছি এ কারণেই যে, এসব ‘টক-শো’তে কখনও-বা তিনি একক অতিথি, আর কখনও অন্য এক বা দুই বক্তার সঙ্গে উপস্থিত হয়েছেন। তিনি যখন একক বক্তা, তখন দীর্ঘ সময় ধরে তিনি নিজেকে দায়মুক্ত ঘোষণা দিয়েছেন, কীভাবে তিনি সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে এবং ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ ধরে রাখার একক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে কাজ করেছেন তার দীর্ঘ বর্ণনা দিয়েছেন। ভাবছিলাম, কেন এসব বর্ণনার আদৌ প্রয়োজন হল ‘টক-শো’তে এসে!

যাই হোক, তার এসব বক্তব্য খণ্ডানোর মতো যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ-প্রস্তুতির স্পষ্ট অভাব ছিল উপস্থাপকদের। না কি অনীহা?

আর যখন অন্য বক্তাদের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছেন তখনও তিনি প্রয়োজনে উপস্থাপকদের ধমক দিয়ে নিজের কথা বলে গেছেন। অন্য বক্তারা খুব কমই মনোযোগ পেয়েছেন। তাই এসব আয়োজন হয়ে উঠেছে ‘ওয়ান ম্যান-শো’।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ৭ মে, ২০১৪ একাত্তর টেলিভিশনে প্রচারিত ‘একাত্তর সংযোগ’-এর এপিসোডটির কথা। নিহত প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের শ্বশুর শহীদুল ইসলাম চেয়ারম্যান খুব কমই সুযোগ পেয়েছেন নিজের কথা বলার। অথচ সঞ্চালককে নানাভাবে চাপের মুখে রেখেছেন তিনি। একবার হুমকি দিলেন যে বিরতির পরে কোনো একটি প্রসঙ্গে তাকে বলতে দেওয়া না হলে তিনি উঠে চলে যাবেন।

এখানেই শেষ নয়, তিনি সকল দায় চাপাতে চেষ্টা করলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর উপরে। ন্যাক্কারজনকভাবে তিনি মেয়র আইভীর একটি ছবি দেখালেন যেখানে তাঁর পাশে দাঁড়ানো বেশ কয়েকজনের ভেতর থেকে এক ব্যক্তির সঙ্গে মেয়রকে জড়িয়ে কিছু অরুচিকর ইঙ্গিতও করলেন।

মেয়র আইভীর অনুপস্থিতিতেই তিনি এই সুযোগটি নিলেন। একজন নির্বাচিত জনপ্রিয় মেয়রের বিরুদ্ধে এহেন কদর্য ইঙ্গিতকে প্রশ্ন করলেন না সঞ্চালক। তিনি তুখোড় বক্তা। তার কথার তোড়ে অন্য কেউ কথা বলার সাহসই পাননি।

এই অনুষ্ঠানেই তিনি একটি রক্তমাখা শার্ট তারই কোনো ডেরা থেকে উদ্ধারের প্রসঙ্গটি নিজে থেকেই তুলে খুবই তাচ্ছিল্যের সঙ্গে বললেন, ‘‘সেই রক্ত মুরগির, নাকি রং নাকি কেচাপ, কে জানে।’’

দুর্ভাগ্যের বিষয়, এ হেন অমানবিক বক্তব্যের বিরুদ্ধেও সঞ্চালক কিছুই বললেন না।

আরেক চ্যানেলের দুর্ধর্ষ উপস্থাপক, যিনি গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রকে যেভাবে ধোলাই করেছিলেন গত মাসে কিছু হাওয়াই অভিযোগের ভিত্তিতে, সেই তুলনায় এককভাবে তার সঙ্গে কথা বলার সময় বাক্যের শুরুতে-মধ্যে-শেষে যেভাবে ‘ভাই, ভাই’ করলেন এবং যে সৌজন্য দেখিয়ে তাকে ছেড়ে দিলেন, তখন মনে হল ভয়ই কেবল শক্তিশালী এই সময়ে, কিংবা আপোস। না কি অন্য কিছু?

তিনি চ্যালেঞ্জ করেছেন তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ প্রমাণিত নয়। কোনো সঞ্চালক যখন সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার দৃঢ়তা দেখাতে না পারেন, তখন চ্যালেঞ্জকারীর বক্তব্যই সত্য প্রমাণিত হয়। তিনি দায়মুক্ত হয়ে যান, তার শক্তি আরও বাড়ে। পুনরায় বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েন তাঁরা, যাঁরা অভিযোগ করছেন; জিম্মি হয়ে যান ফের অসহায় মানুষেরা। তার আরও বেড়ে যাওয়া ক্ষমতার সামনে এরপর হয়তো কেউ অভিযোগ করতেও ভয় পাবেন।

এটিই শক্তিমানের মিথ তৈরির প্রক্রিয়া। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, যদি তার সংশ্লিষ্টতা প্রসঙ্গে কোনো তথ্য-উপাত্ত সাংবাদিকদের হাতে নাই-ই থাকে, তবে এই ‘টক-শো’র আয়োজন কেন? তার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই সেটি প্রমাণের জন্য? আর কিছু না হোক, কোনো এলাকার সংসদ সদস্য থাকাকালে তার এলাকার আইন-শৃংখলা রক্ষা এবং জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধানের দায় কেন তার উপরে বর্তাবে না, এই প্রশ্নও সঠিকভাবে উত্থাপিত হল না। অথচ তিনি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য টেলিভিশন চ্যানেলগুলোকে ঠিকই ব্যবহার করতে পারলেন, চ্যালেঞ্জ জানালেন।

তার বিরুদ্ধে দেশবাসীর যে তীব্র ক্ষোভ, সেই ক্ষোভ খানিকটা হলেও প্রশমিত হবার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হল এসব চ্যানেল। প্রশ্ন হল, কেন এমন হতে পারল?

প্রথমত, আমরা ধরে নিতে পারি, চ্যানেলগুলো সচেতনভাবে এই কাজ করেনি। আরেকটি ‘হট আইটেম’ হিসেবেই তারা এসব ‘টক-শো’র আয়োজন করেছে। সে ক্ষেত্রে হয়তো তাদের উদ্দেশ্য ছিল টিআরপি’র কাটতি। সবচেয়ে নির্দোষভাবে প্রচার করলেও এসব ‘টক-শো’র মাধ্যমে আসলে নারায়ণগঞ্জে সংঘটিত সন্ত্রাস গৌণ হয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা তার প্রভাব-বলয়ের নিজের পক্ষে সাফাই গাইবার উদ্দেশ্যটি সাধন করে দিয়েছে এসব মিডিয়া।

সন্ত্রাস এবং মিডিয়ার মধ্যে এই সখ্যের ভুরি ভুরি উদাহরণ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমরা দেখেছি. সারা পৃথিবীতেই, বড় বড় ম্যাগাজিনে। এই প্রক্রিয়াটি তাদের গৌরবান্বিত করারই প্রক্রিয়া আসলে, সন্ত্রাসের দায়ে অভিযুক্তকে ‘নায়ক’ করার প্রক্রিয়া।

গণমাধ্যম সবসময় খুব নির্দোষভাবে এই কাজটি করে, এমন নয়। মনে পড়ে যায় নব্বইয়ের দশকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে গোলাম ফারুক অভিকে যেভাবে ‘নায়ক’ বানানো হয়েছিল। তার কথা বলা, ইংরেজি জ্ঞান, দাঁড়ানোর স্টাইল, তার ভালো ছাত্রত্ব বিষয়ক প্রচারণার নিচে চাপা পড়ে যেত ক্যাম্পাসে সংঘটিত সন্ত্রাসের ভয়াবহতা, অনেক ছাত্রের লাশের ভার।

দ্বিতীয়ত, থাকতে পারে অন্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে মিডিয়ার পারষ্পরিক নির্ভরতার সম্পর্ক (symbiotic relationship) আজ আর কোনো নতুন আলোচনার বিষয় নয়। যেসব কারণে অনেক অভিযোগ সত্ত্বেও, এসব ক্ষমতাসীনদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না রাজনৈতিক হিসেব-নিকেশ থেকে, দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না, সেই একই কারণে তাদের ইমেজ সহনীয় করার দায়িত্ব নিতে হয় পৃষ্ঠপোষকতাদানকারী রাজনৈতিক শক্তির।

মিডিয়া ব্যবহার করেই সেই কাজটি সম্পন্ন করা হয়। কখনও এই কাজটি করা হয় মিডিয়ার সঙ্গে বোঝাপড়ার মাধ্যমেই, কখনও-বা চাপ প্রয়োগ করে। রাজনৈতিক বিবেচনায় রেজিস্ট্রেশন পাওয়া অনেক টেলিভিশন চ্যানেলই রাজনৈতিক বোঝাপড়ার মাধ্যমেই এমন কাজ করে থাকতে পারে, এমন সংশয় উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

দুঃখের বিষয়, কারণ যাই-ই হোক, নারায়ণগঞ্জে গুম-খুন-অপহরণ-হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ যার বা যার প্রভাব-বলয়ের বিরুদ্ধে বার বার করা হচ্ছে, তাকে জবাবদিহিতার আওতায় না এনে, তার ইমেজ সহনীয় করার এই কৌশল ফল দিতেও শুরু করেছে। এক ফ্লেক্সির দোকানে শুনছিলাম গতকাল, এক ক্রেতার উচ্চকণ্ঠ– ‘‘খালি তারে দোষ দিয়া কী লাভ? মেয়র কার পাশে দাঁড়ানো দেহেন নাই? সব মাছে গু খায়, দোষ খালি বোয়াল মাছের।’’

কাউন্টার ডিসকোর্স তৈরি হয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা তার প্রভাব-বলয়ের দোষ-স্খালন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে জনপরিসরে। এই প্রক্রিয়া সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের জন্য বিএনপিকে দায়ী করার প্রক্রিয়ারই ধারাবাহিকতা।

জার্মান তাত্ত্বিক হেবারমাস যে জনপরিসর (public sphere)-এর কথা বলেছেন, আজকের দিনে পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতা, মন্তব্য কলাম আর টেলিভিশন ‘টক-শো’গুলো সেই জনপরিসরের কাজ করছে। জনগণের মতামত প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে সমাজের চাহিদা সম্পর্কে রাষ্ট্রকে সজাগ রাখছে। কিন্তু সেই দায়িত্ব ভুলে রাষ্ট্রের বা সরকারের হয়ে জনগণের সম্মতি আদায় করে নেওয়ার আলথুজার কথিত ‘ইডিওলজিক্যাল স্টেট অ্যাপারেটাস’ হিসেবে কাজ করা দেশের জন্য মারাত্মক হয়ে ওঠে কখনও কখনও।

প্রত্যেক সমাজেই কিছু কিছু বিষয় থাকে, যেগুলো বিতর্কিত করতে নেই। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার, নিরাপদে ঘরে ফেরার অধিকার, ন্যায়বিচার পাবার অধিকার– এসব নিয়ে বিতর্ক চলে না। এসব নিয়ে রাজনীতি করা অমানবিক। নারায়ণগঞ্জে ত্বকী হত্যার বিচার না হওয়া, কবি ও আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাত মৃতদেহ শীতলক্ষ্যায় ভেসে ওঠা অথচ এসব হত্যাকাণ্ডের সুরাহা না হওয়া– এগুলো হল বিচারহীন, জবাবদিহিতাহীন রাষ্ট্রের চূড়ান্ত প্রকাশ।

এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যাদের বা যাদের প্রভাব-বলয়ের নাম উঠে আসে বারবার তাদের বিচারের আওতায় না আনা, বরং তাদের অপরাধ স্খালন করার যে কোনো উদ্যোগ মারাত্মক।

আজ যে নূর হোসেনের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অভিযোগ, সেই নূর হোসেন ‘নির্দোষ, এমন কাজ সে করতে পারে না’ বলে তিনি ঘটনার খানিক পরেই বক্তব্য দিয়েছেন। কতটা কাছের হলে এমন দায়িত্ব নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন?

যে র‌্যাবের দিকে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আজ কিংবা পুলিশের ‘ইজ্জতের রশি’ দিয়ে বাধা মৃতদেহ যখন শীতলক্ষ্যায় ভেসে ওঠে, তখনও, সে তো তারই সংসদীয় এলাকায়! ভৌগোলিক এবং ক্ষমতা-দুই অর্থেই। ধরে নিচ্ছি তিনি এসব কোনো ঘটনার সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট নন। কিন্তু তার সংসদীয় এলাকায় এমন ঘটনা বার বার ঘটার পরও কেনো তিনি সেসব ঘটনার দায়-দায়িত্ব এড়াতে চাইছেন?

যে ব্যক্তিকে এ সংক্রান্ত খবরের মধ্যে জিজ্ঞাসা করাই হতে পারে গণমাধ্যমের কাজ, তাকে ‘টক-শো’তে কেন এত গুরুত্ব দিয়ে নিয়ে আসা? এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে তার ক্ষমতাবান রাজনৈতিক অবস্থান নিঃসন্দেহে কিছু জবাবদিহিতা দাবি করে।

সেই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ আইনি জিজ্ঞাসাবাদের অধীনে আনার জন্য জনমত তৈরির পরিবর্তে তাকে ‘টক-শো’তে নিজেকে গ্রহণযোগ্য করে তোলার সুযোগ করে দেবার এই ভয়ংকর প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে গণমাধ্যম সতর্ক হবে এবং দায়িত্বশীল আচরণ করবে, সেই প্রত্যাশা এখনও ধরে রাখছি।

বিডিনিউজ২৪, ১১ মে, ২০১৪

Your Opinion

Hello! Thanks for your time. I love to hear your perspectives, please do not hesitate to write back to me.

Got something to say?

    Follow the chariot
    of thoughts.

    Since I write sporadically and publish them here and there (sometimes only in here…), please subscribe to get updates!

      In Progress

      TBA

      Voluptas sed necessitatibus repellendus molestiae molestiae tenetur necessitatibus molestiae et aliquid occaecati et aperiam in soluta rem et ducimus deserunt atque quo repellendus consequatur nemo ratione voluptatem omnis omnis earum in explicabo porro quibusdam rerum sit aliquam ex quia necessitatibus consequatur cupiditate quo voluptas iure id ut reprehenderit amet quod quo qui non eius repudiandae omnis animi voluptates quis nobis saepe et ad consequuntur tenetur molestiae blanditiis nisi quae iste ipsa rerum hic quas.

      error: Content is protected.